পূর্ব ইউরোপে ন্যাটোর তত্পরতা
রয়টার্স
জবাব চায় রাশিয়া
পূর্ব ইউরোপের নিরাপত্তার জন্য পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর শক্তি বাড়ানোর তত্পরতার কৈফিয়ত চেয়েছে রাশিয়া। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ সাংবাদিকদের বলেন, ১৯৯৭ সালের ন্যাটো-রাশিয়া সহযোগিতা চুক্তি অনুযায়ী ন্যাটোর কাছে পূর্ব ইউরোপের নিরাপত্তা জোরদারের বিষয়টিতে জবাব চাওয়া হয়েছে।
গত মাসে রাশিয়া ক্রিমিয়া উপদ্বীপের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর এ নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে রাশিয়ার দ্বন্দ্ব প্রকট হয়, যা পরে রূপ নেয় সামরিক মহড়ায়। রাশিয়া ক্রিমিয়ায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ পশ্চিমা দেশগুলো মস্কোর বিরুদ্ধে একাধিক অর্থনীতিক অবরোধ আরোপ করে।
এছাড়া রাশিয়ার কয়েকজন শীর্ষ ব্যক্তির বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা দেয় পশ্চিমা বিশ্ব। এদিকে রাশিয়াও ক্রিমিয়া নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টির পর ইউক্রেইনের পূর্ব সীমান্তে প্রায় ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করে রাখে। রাশিয়ার সেনা সমাবেশে উদ্বিগ্ন পশ্চিমা বিশ্ব গত সপ্তাহে ব্রাসেলসে ন্যাটো পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক আয়োজন করে।
বৈঠকে পূর্ব ইউরোপে রুশ সীমান্তবর্তী দেশগুলোর নিরাপত্তায় নৌ, আকাশ ও স্থলপথে নজরদারি জোরদার করা, সামরিক তত্পরতা বৃদ্ধি ও সেনা উপস্থিতি বাড়ানো নিয়ে আলোচনা হয়। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ন্যাটোর সমর পরিকল্পনাকারীরা এ বিষয়ে তাদের পরিকল্পনা প্রকাশ করবেন বলে সংস্থাটির এক কর্মকর্তা জানান। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেন, পূর্ব ইউরোপে ন্যাটোর স্থায়ী উপস্থিতি ১৯৯৭ সালের ন্যাটো-রাশিয়া সহযোগিতা চুক্তি ব্যাহত করবে।
পূর্ব ইউরোপের নিরাপত্তার জন্য পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর শক্তি বাড়ানোর তত্পরতার কৈফিয়ত চেয়েছে রাশিয়া। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ সাংবাদিকদের বলেন, ১৯৯৭ সালের ন্যাটো-রাশিয়া সহযোগিতা চুক্তি অনুযায়ী ন্যাটোর কাছে পূর্ব ইউরোপের নিরাপত্তা জোরদারের বিষয়টিতে জবাব চাওয়া হয়েছে।
গত মাসে রাশিয়া ক্রিমিয়া উপদ্বীপের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর এ নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে রাশিয়ার দ্বন্দ্ব প্রকট হয়, যা পরে রূপ নেয় সামরিক মহড়ায়। রাশিয়া ক্রিমিয়ায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ পশ্চিমা দেশগুলো মস্কোর বিরুদ্ধে একাধিক অর্থনীতিক অবরোধ আরোপ করে।
এছাড়া রাশিয়ার কয়েকজন শীর্ষ ব্যক্তির বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা দেয় পশ্চিমা বিশ্ব। এদিকে রাশিয়াও ক্রিমিয়া নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টির পর ইউক্রেইনের পূর্ব সীমান্তে প্রায় ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করে রাখে। রাশিয়ার সেনা সমাবেশে উদ্বিগ্ন পশ্চিমা বিশ্ব গত সপ্তাহে ব্রাসেলসে ন্যাটো পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক আয়োজন করে।
বৈঠকে পূর্ব ইউরোপে রুশ সীমান্তবর্তী দেশগুলোর নিরাপত্তায় নৌ, আকাশ ও স্থলপথে নজরদারি জোরদার করা, সামরিক তত্পরতা বৃদ্ধি ও সেনা উপস্থিতি বাড়ানো নিয়ে আলোচনা হয়। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ন্যাটোর সমর পরিকল্পনাকারীরা এ বিষয়ে তাদের পরিকল্পনা প্রকাশ করবেন বলে সংস্থাটির এক কর্মকর্তা জানান। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেন, পূর্ব ইউরোপে ন্যাটোর স্থায়ী উপস্থিতি ১৯৯৭ সালের ন্যাটো-রাশিয়া সহযোগিতা চুক্তি ব্যাহত করবে।
No comments:
Post a Comment